27 March 2014

ফটো গ্যালারি - ছবিতে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ

ফটো গ্যালারি - ছবিতে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের বিভিন্ন অংশের ছবি তুলে ধরলাম। আশা করি ভালো লাগবে।

 
১। দিঘির অপর পাড় থেকে দেখা।

২। মেইন গেইট

৩। আগের সেই পুরানো গেইট

৪। পুরানো গেইটের ভেতরে অফিসের সামনে ভাষ্কর্য।


৫। মাঠের মাঝে ছোট অডিটোরিয়াম কাম ক্লাশ রুম।


 ৬। ২য় গেইট দিয়ে ঢুোকার রাস্তার ছবি।



৭। বাস্কেট বল খেলার মাঠ।


৮। নতুন বিল্ডিং।




 ৯। শহিদ মিনার।


১০। স্মৃতি সৌধ।


26 March 2014

আমার দেখা জানা কুমিল্লা শহর ও উদার সহনশীল রাজনীতি

আমার দেখা জানা কুমিল্লা শহর ও উদার সহনশীল রাজনীতি

হাসান জাবির: আমাদের কুমিল্লা শহর পূর্বে ২ মাইল, পশ্চিমে ২ মাইল, উত্তরে ২ মাইল, দক্ষিনে ২ মাইল এ এর মাঝে ছিল সব। কুমিল্লা এয়ারপোর্ট, দেশের বৃহত্তম ইপিজেড , সদর হসপিটাল, ৫০০ শয্যা মেডিক্যাল কলেজ ও হসপিটাল, প্রাইভেট মেডিক্যাল কলেজ ও হসপিটাল, প্রাইভেট হসপিটাল (প্রায় চল্লিশ /পঞ্চাস টা হবে, বিসিক ইন্ডাস্ট্রিজ এরিয়া, বিখ্যাত খদ্দর শিল্প, কুমিল্লার রসমলাই ( মাতৃ ভাণ্ডাড় ) ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, ওমেন্স কলেজ, অজিত গুহ কলেজ, কুমিল্লা কলেজ, বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি সার্ভে ইন্সটিটিউট, জিলা স্কুল, হাই স্কুল, ইউসুফ স্কুল, ঈশ্বর পাঠশালা, ফয়জুন্নেসা স্কুল, মডার্ন স্কুল, আওয়ার লেডি ফাতেমা স্কুল, শৈল রানী স্কুল ও অনেক নামকরা স্কুল। নবাব বাড়ী, কুমিল্লা বোর্ড, সার্কিট হাউস, সিটি কর্পোরেশন নগর ভবন, কেন্দ্রীয় ঈদগা, প্রাচীন শাহ সুজা মসজিদ, টমটম ব্রিজ, ৫ টা সিনেমা হল, রেল স্টেশন, বাস টার্মিনাল, ধান গবেষণা কেন্দ্র, বড় বড় পুকুর রানীর দীঘি, উজির দীঘি , নান্নুয়া দীঘি, ধর্ম সাগর, কুমিল্লা পার্ক, ভাষা সৈনিক ধীরেন্দ্র নাথ দত্ত স্টেডিয়াম, কুমিল্লা ক্লাব, ঐতিহাসিক টাউন হল, গোমতী নদী, এক সময় ব্যাংক পুকুর এর শহর, বড় বড় বিপনি বিতান বড় বড় অফিস,বড় বড় ইস্টার্ন ,সাত্তার,হক টাওয়ার প্লাজা বিল্ডিং , জজ কোর্ট , আদালত , নিউ মার্কেট ,রাজগঞ্জ , চক বাজার, রানীর বাজার ,বাদসা মিয়ার বাজার। পুলিশ লাইন, পাসপোর্ট অফিস। কেন্দ্রীয় কারাগার ,চিড়িয়াখানা, শিল্পকলা একাঢমী, নজরুল ইন্সটিটিউট কেন্দ্র, আমার কান্দিরপার পূবালী চত্বর আর কলেজ রোডের বিখ্যাত চায়ের দোকান বিনোদ বিহারী *( দাদার দোকান)। আমার দেখা শহরের রাজনীতি তে বড় নেতা নেত্রী - আহমেদ আলি স্যার, কুমিল্লার সিংহ অ্যাড আফজল খান, ওই সময় এর নবীন তরুন জনপ্রিয় চেয়ারম্যান আকম বাহাউদ্দিন বাহার (এমপি ) সবার প্রিয় মুজিব ভাই (রেলমন্ত্রী ) বিএনপি এর মরহুম আকবর হোসেন (মন্ত্রী ) বেগম রাবেয়া চৌধুরী, পৌরসভা চেয়ারম্যান নিপাট ভদ্রলোক মরহুম কামাল উদ্দিন চৌধুরী ভিপি শাহ আলম আর সব পাটির মরহুম আউয়াল চেয়ারম্যান জাতীয় পার্টির এয়ার আহমেদ সেলিম চাচা উনাদের পরের শ্যমল দা, মিজানুর রহমান আজাদ ভাই, বাবলু ভাই, তানিম ভাই বিএনপি শাহ সেলিম ভাই, মরহুম আলাউদ্দিন ভাই, সাক্কু ভাই ( সিটি মেয়র ), মরহুম ডিলন ভাই, আমির ভাই আরও অনেকে। মুক্তিযোদ্বা বাচ্চু কমান্ডার, ধনী ব্যক্তি হিসাবে আমার পাশের বাসার জুনাব আলি ও ঠিকাদার খন্দকার হক। বৃহত্তর কুমিল্লার নামকরা ব্যবসায়ী মরহুম জাফড় খান রেসকোর্স এ জাফর খান সড়ক ও মরহুম সুজাত খান ~আর আমার শান্তিপ্রিয় বাবা ব্যবসায়ী মরহুম আবু ইউসুফ ( মরহুম সুজাত খানের নাতি ) পরিবহন ব্যবসায়ী ও বিশিষ্ট রাজনীতিবিধ মফিজুর রহমান বাবলু ও করম আলী(কে আলী) ব্যবসায়ী নুর ম্যানসন (নুর সাইকেল এর নুরু দাদা কান্দিরপার জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা ইসহাক হুজুর ও ওহাব স্যার দৈনিক রূপসী বাংলা ,আমোদের বাকি ভাই , অনেক বীর মুক্তিযোদ্বা,অনেক বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী। ফুটবলার ভানু দা রণজিৎ ক্রিকেটার এনামুল হক মনি ভাই।আমাদের সময়ের কিশোর তরুণদের প্রিয় ফুটবল কোচ মুজিব ভাই এবং গায়ক আসিফ। আর ভোরে ঘুম থেকে উঠেই পত্রিকার জন্য রঞ্জিত কাকু ইন্দ্রজিত কাকু আর মনটো। ওই আমলে আসলে আমাদের কুমিল্লা স্বর্গ ও ছিমছাম শান্তির শহর ছিল। আওয়ামী লিগ মিছিল বের করলে বিএনপি চুপ বিএনপি করলে আওয়ামী লিগ চুপ থাকত। রাজনিতিক প্রতিহিংসা মারামারি কদাচিৎ হত। ২ /৩ টা ক্লাব ছিল সদর হাসপাতালের সামনে মানব কল্যাণ, বোর্ড অফিসের স্পুটনিক, ভাট পারার বক্সিং,এরশাদ এর আমলে জাতীয় পাটির অফিস ছিল রূপকথা সিনেমা হল বিল্ডিং এর ২ তলায় বি এন পি অফিস আমাদের ২ তলায় (বর্তমান সাত্তার কমপ্লেক্স -এখন আমাদের নেই ),বাকশালের অফিস ছিল ভূঁইয়া মার্কেটের উপরে আওয়ামী লিগ এর রাম গাঁটলায়ে তখন জাতীয় পাটির সাথে ২ /৩ দিন পর পর আ লিগ / বিএনপি এর সাথে ধাওয়া পালটা ধাওয়া হরতাল কাদানি গ্যাস, মিছিল মিটিং এ পর্যন্ত । অই যে মোল্লার দৌর মসজিদ পর্যন্ত কেননা সকালে ঘুম থেকে উঠলে সব্বাই সবার চেহারা দেখতো সবাই কে সবাই প্রায় চিনত। কেননা ৯৫% ই ছিলেন স্থানীয়। আহা কি শান্তি ছিল। তখন কেহ অত টাকার মালিক ছিল না টাকা থাকলেও টাকার গরম কেহ দেখা তো না। টাকার প্রতি মোহও ছিলনা রাজনীতি টা এ ছিল বড় ব্যাপার। সেই ৯৭ /৯৮ এর পর থেকে এ শুরু হল টেন্ডার বাজি আর কাঁচা টাকা ইনকাম এর ধান্দা।এখন তো আমার কুমিল্লায় কোটি কোটি টাকার মালিকের অভাব নেই। শুনি খবর পাই আমার কুমিল্লা এখন আর আগের মত নাই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত জনসংখ্যা বিস্ফোরণ ট্রাফিক জ্যাম আর অটো রিক্সসা ও রিকসার নগরী। তারপরেও আমার কুমিল্লা শহর আমার কান্দিরপার আমার জন্মস্থান ~~~~ আর আমার প্রিয় বন্ধুরা।

25 March 2014

প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের কুমিল্লা

প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের কুমিল্লা


গোমতী বিধৌত কুমিল্লার প্রাকৃতিক নিদর্শন, প্রত্নতত্ত্ব, জাদুঘর ও ঐতিহাসিক স্থানসমূহ দেশ-বিদেশের জ্ঞানপিপাসু পর্যটকদের মুগ্ধ করবে। এ বছর দেরিতে হলেও জেলার এসব পর্যটন স্থানসমূহ দর্শনার্থীদের কোলাহলে মুখরিত হয়ে উঠেছে। ঘর থেকে দু’পা বাইরে ফেলে দেখতে পারেন কুমিল্লাকে।
কুমিল্লায় রয়েছে প্রাকৃতিক ছায়াঘেরা লালমাই পাহাড়। এটি উত্তর-দক্ষিণে ১১ মাইল লম্বা এবং পূর্ব-পশ্চিমে ২ মাইল চওড়া। লাল মাটির এ পাহাড়ের সর্বোচ্চ উচ্চতা ৫০ ফুট। লালমাই পাহাড় নিয়ে একটি গল্প প্রচলিত আছে। সেটি এরকম: লংকার রাজা রাবণ রামের স্ত্রী সীতাকে হরণ করে নিয়ে গেলে রাম তার ভাই লক্ষণকে নিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। এতে লক্ষণ আহত হলে কবিরাজ বিশল্যাকরণী গাছের পাতা হিমালয় পাহাড় থেকে সূর্যোদয়ের পূর্বে এনে দেয়ার কথা বলেন। হনুমান গাছটি চিনতে না পেরে পুরো পর্বত নিয়ে আসে এবং কাজ শেষে পাহাড়টি যথাস্থানে রাখতে যাওয়ার সময় উক্ত স্থানে অনেকটা আনমনা হয়ে যায়। ফলে পাহাড়ের একাংশ লম লম সাগরে পড়ে যায়। তাই এ স্থানের নাম লালমাই রাখা হয়।
রয়েছে শালবন বিহার। পূর্বে এই প্রত্নস্থানটি ‘শালবন রাজাবাড়ি’ নামে পরিচিত ছিল। এর আসল নাম ‘ভবদেব মহাবিহার’। এই বিহারে খননে পাওয়া গেছে বিপুল পরিমাণ প্রত্নবস্তু, যা এ বিহারের পার্শ্বস্থ ময়নামতি জাদুঘরে প্রদর্শিত হচ্ছে। রয়েছে ময়নামতি বৌদ্ধবিহার। এখানে অষ্টম শতকের পুরাকীর্তি রয়েছে। এখানকার বিভিন্ন স্পটের মধ্যে শালবন বিহার ও বৌদ্ধ বিহার অন্যতম। শালবন বিহার দেখার পর ৩ মাইল উত্তরে দেখতে আসুন কুটিলামুড়া ও রূপবান মুড়া। এখানে তিনটি বৌদ্ধস্তূপ আছে। এর ভিত্তি বেদীগুলো চার কোণাকার।
কুটিলামুড়া দেখার পর এটি থেকে প্রায় দেড় মাইল উত্তর-পশ্চিমে কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকায় অবস্থিত চারপত্র মুড়া দেখুন। পাহাড়পুর বিহারের পরই এর স্থান। যাদুঘরের পাশে বনবিভাগ ২টি পিকনিক স্পট করেছে।
রয়েছে দৃষ্টিনন্দন বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (বার্ড)। এটি বাংলাদেশের পল্লী উন্নয়নের সূতিকাগার। বার্ডের ভিতরের শোভামন্ডিত নয়নাভিরাম রাস্তা দিয়ে সামনে এগুলেই দেখতে পাবেন নীলাচল পাহাড়। দু’পাহাড়ের মাঝখানে দেখতে পাবেন অনিন্দ্যসুন্দর বনকুটির। কুমিল্লার লাকসাম, বরুড়া ও সদর থানার ত্রিমুখী মিলনস্থলে লালমাই পাহাড়ের শীর্ষদেশে ১৩শ’ বছরের ইতিহাসের নীরব সাক্ষী চন্ডি মন্দিরদ্বয় অবস্থিত। এর নামানুসারে এলাকাটি চন্ডিমুড়া হিসেবে পরিচিত।
রয়েছে দেশে-বিদেশে কুমিল্লার খ্যাতি অর্জনকারী বিজয়পুর মৃৎশিল্প। এখান থেকে অল্প টাকায় মাটির তৈরি ফুলের টব, ফুলদানি, হাঁসটব, ছাইদানি, চায়ের কাপ, প্লেট ও নক্শাদার বাতি স্ট্যান্ড ও শেড, মাছ, ক্যাঙ্গারুসহ অনেক কিছু কিনতে পারবেন।
কুমিল্লায় রয়েছে রাজেশপুর ফরেস্ট, নূরজাহান ইকো পার্ক, সম্রাট আওরঙ্গজেবের ভাই শাহজাদা সুজার নাম অনুসারে নির্মিত শাহ সুজা বাদশাহ্ মসজিদ, রাজা ধর্মমানিক্যের খননকৃত ২৩.১৮ একর আয়তনের ধর্মসাগর, ভাষাসৈনিক ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের বাড়ি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত ময়নামতি ওয়ার সেমিট্রি, রাণীর বাংলো, ত্রিশ আউলিয়ার মাজার, নারী জাগরণের অন্যতম পথিকৃত্ নবাব ফয়জুন্নেছার বাড়ি, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের স্মৃতিবিজড়িত স্থানসমূহ এবং কুমিল্লাবাসীর পরমাত্মীয়, সুখ-দুঃখের সাথী গোমতী নদী।
এছাড়া দেখতে পারেন কেটিটিসির পর্যটন কেন্দ্র। এখানে দেখে যেতে পারেন গান্ধী ও কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত স্থানগুলো। নগরীর চর্থায় সঙ্গীতজ্ঞ শচীন দেব বর্মণের বাড়ি, বাগিচাগাঁয়ে রয়েছে বৃটিশ খেদাও আন্দোলনের অন্যতম নেতা অতীন রায়ের বাড়ি। দেখতে পারেন কুমিল্লা পৌর পার্ক, চিড়িয়াখানা ও ঐতিহ্যবাহী কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ।
ঢাকা থেকে কুমিল্লা আসার জন্য আপনি রেলপথ অথবা সড়কপথ বেছে নিতে পারেন। কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ট্রেনে আসতে পারেন অথবা ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে বাসে আসতে পারেন। এছাড়া চট্টগ্রাম ও সিলেট থেকে রেল বা সড়কপথে অনায়াসে আসা যায় শান্ত সুনিবিড় জেলা, কুমিল্লায়।

24 March 2014

গানে গানে কুমিল্লা

গানে গানে কুমিল্লা


কতৌনা গৌরবের ধন
দিয়াছেন আল্লাহ....
সোনার জেলা কুমিল্লা

বৃহত্তর কুমিল্লার মাঝে
কতো স্রিতি কীর্তি আছে
জ্ঞানী গুনী জন্মিয়াছে
এই কুমিল্লায়....
মেঘনা,তিতাস, গোমতি নদী
বয়ে চলে নিরবধি....
সংহিত সম্রাট আলাউদ্দিন
জন্মিলেন যেথায়....
আমার সোনার কুমিল্লায়

শহরের পশ্চিমে যাঁহার
স্বনাম ধন্য
লালমাই পাহাড়,
ময়নামতি সেনা নিবাস
আছে তাহার গায়
পল্লী উন্নয়ন একাডেমী
কোটবাড়ী করেছে দামী
জওয়াহার ভিতর আছে জানি
কলেজ সমবায়
আমার সোনার কুমিল্লায়....

চণ্ডী মুড়া, ধুতিয়া দীঘি
ঢেউয়ে করে ঝিকিমিকি
সুজা বাদশার মসজিদ আছে
গোমতীর কিনারায়
ময়নামতি জাদুঘর
শালবন বিহার কিযে সুন্দর....
মাটির নিছে ইতিহাসের খনি
পাওয়া যায়

জানি সবাই এই সত্ত্ব
জগন্নাথে দীঘি চাক্ষ
দীঘির মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ
চৌদ্দগ্রাম থানায়

যাই এবার লাকসাম থানায়
দেখি রেল জংশন খানা
ইতিহাসে লেখা নবাব ফয়জুন্নেছা
আমার ছন্দার কুমিল্লা

ধর্ম সাগরও, এনআর দীঘি
শহর কেন্দ্রে গিয়ে দেখি
রানীর দীঘি দিয়ে গেছেন
ত্রিপুরার রাজায়
মুরাদ নগর, দৌলত পুরে
কাজী নজরুল এসে পরে
সমিলাকে বিয়ে করে ছুরিটি রেখে যায়
আমার সোনার জেলা কুমিল্লায়।


গানটির ভিডিও দেখতে চাইলেঃ ইউটিউব লিঙ্ক