30 August 2015

বরুড়ার রাস্তাঘাটের বেহাল দশা

মহসিন মিয়া : বরুড়া উপজেলার প্রায় অধিকাংশ রাস্তাই যান চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ওইসব রাস্তাগুলো নির্মাণের পর প্রায় ১০/১৫ বছর যাবৎ সংস্কার না করার কারণে খানাখন্দে ভরা রাস্তাগুলোতে জনগন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। উপজেলা প্রকৌশল অফিস সূত্রে জানা গেছে ৪২টি সড়ক চলাচলের অযোগ্য হিসেবে তালিকা করা হয়েছে। এইসব সড়কগুলো জরুরী ভিত্তিতে সংস্কার না হলে পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ হবে। রাস্তাগুলো হচ্ছেঃ বিজরা বাজার- রহিমানগর ভায়া বাতাইছড়ি সড়ক, বৈচাপুকুরিয়া – আড্ডা বাজার- কচুয়া সড়ক, পরানপুর বাজার- পয়ালগাছা ইউপি কার্যালয় সড়ক, খোশবাস ইউপি অফিস- রামমোহন বার্জা সড়ক, হরিপুর বাজার- আগানগর ইউপি অফিস সড়ক, আগানগর ইউপি অফিস- কালির বাজার সড়ক, উত্তর শিলমুড়ী ইউপি অফিস- সুলতানপুর বাজার সড়ক, বিজরা বাজার- শালুকিয়া সড়ক, ফেনুয়া- নোয়াবপুর সড়ক, দক্ষিণ শিলমুড়ী ইউপি অফিস- বাতাইছড়ি সড়ক, গালিমপুর ইউপি অফিস- পরানপুর বাজার সড়ক, দক্ষিণ শিলমুড়ী ইউপি- চেঙ্গাহাটা সড়ক, শুদ্রা- বিষ্ণপুর সড়ক, শ্রীপুর- আগানগর (বটতলী) সড়ক, ঝলম গাছতলবাড়ি- মহিদপুর সড়ক, পেরপেটি- নরিন্দ্রপুর-শাকপুর সড়ক, বরুড়া- বেকী সড়ক, কৈয়নী- ঝাপুয়া সড়ক, হুরুয়া- বাতাইছড়ি সড়ক, মগবাড়ি- শিলমুড়ী বাজার সড়ক, চিতোষী রেলওয়ে- নলুয়া চাঁদপুর সড়ক, দেওয়াননগর- ফতেহারপাড় সড়ক, ভাউকসার- মোগগাঁও- শাকপুর সড়ক, মৈশাইর- দোঘই- নারায়ণপুর- একবাড়িয়া সড়ক, বটতলী- ছোট শাকপুর কামলাবাড়ি সড়ক, কড়িয়াগ্রাম- এগারগ্রাম সড়ক, একবাড়িয়া- মথুরাপুর- কলাখাল সড়ক, ঘোষ্পা কমিউনিটি ক্লিনিক- কুমিল্লা চাঁদপুর সড়ক ভায়া ঘোষ্পা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খোশবাস হাইস্কুল- বরকৈট টু চান্দিনা থানা বর্ডার, আরিফপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়- খোশবাস বাজার সড়ক, ডিমডুল- গামারুয়া সড়ক, সোনাইমুড়ি- সাতবাড়িয়া সড়ক, তলাগ্রাম- শশাইয়া সড়ক, চন্ডিমুড়া বাজার- লগ্নসার- মনোহরা সড়ক, ভাউকসার- মুদাফ্ফরগঞ্জ সড়ক, ভারুল ডিপ টিউবয়েল- মান্দারতলী সড়ক, মানিকসার- মুদাফ্ফরগঞ্জ সড়ক, বগাবাড়িয়া- হাজিপুরা- করিপুর সড়ক, জালগাঁও- বিজয়পুর-সরাফতি- মুগুজী সড়ক, খোশবাস উত্তর বাজার- মহেশপুর চৌমুহনী বাজার ভায়া আরিফপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সড়ক, পেরুল- পয়ালগাছা সড়ক, মধ্য লক্ষীপুর- শাকপুর কামলাবাড়ি সড়ক।

শেয়ার করুনঃ

Author:

কুমিল্লা অঞ্চলটি একসময় প্রাচীন সমতট অঞ্চলের অধীনে ছিল। পরবর্তীকালে এটি ত্রিপুরা রাজ্যের সাথে যোগ দেয়। খ্রিস্টীয় নবম শতাব্দীতে কুমিল্লা জেলা হরিকেল অঞ্চলের রাজাদের অধীনে আসে। অষ্টম শতাব্দীতে লালমাই ময়নামতি দেব বংশ এবং দশম থেকে একাদশ শতকের মাঝামাঝি পর্যন্ত চন্দ্র বংশের শাসনাধীনে ছিল। ১৭৬৫ সালে এ অঞ্চলটি ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অধীনে আসে। ১৭৯০ সালে জেলাটি ত্রিপুরা জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৬০ সালে এর নাম পরিবর্তন করে কুমিল্লা রাখা হয়। ১৯৮৪ সালে কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহকুমা পৃথক জেলায় পরিণত হয়।