নিজস্ব প্রতিবেদকঃ প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়ন হলে কুমিল্লা বিভাগের নাম কুমিল্লাই থাকবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
শনিবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে ‘কুমিল্লাকে বিভাগ করার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার বাস্তবায়ন’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে বিভাগ বাস্তবায়ন হলে কুমিল্লার নাম কুমিল্লা রাখার জন্য কুমিল্লাবাসির দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন। কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়ন পরিষদ এই গোলটেবিল বৈঠকটির আয়োজন করে।
গোলটেবিল বৈঠকে আনিসুল হক বলেন, কুমিল্লার নাম কুমিল্লাই থাকবে। এতে আমার কোন আপত্তি নাই। কুমিল্লা বিভাগের জন্য কুমিল্লা নামেই গর্ববোধ করি। তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা না বুঝে কথা বলেন না। আর যে কথা বলেন তা রাখেন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার পরিকল্পনা বৃহত্তর পরিকল্পনা। তার এই উদ্দেশ্য হচ্ছে ঢাকা শহর থেকে চাপ কমানো। এজন্য কিছু বিভাগ বাড়ানো হচ্ছে।
কুমিল্লা বাসির উদ্দেশে তিনি বলেন, কুমিল্লায় যেন বিনিয়োগ করা হয় সেজন্য ভিবিন্ন গোলটেবিল বৈঠক করা উচিৎ। যারা কুমিল্লাকে বিভাগ ঘোষণা করার জন্য নাম লিখিয়েছেন তাদেরকে কৃতজ্ঞতা জানানো হবে।
সাবেক মন্ত্রী এবিএম গোলাম মোস্তফার সঞ্চালনায় গোলটেবিল বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, সাবেক ডিপুটি স্পিকার মোঃ আলী আশরাফ, সাবেক মন্ত্রী আবুল কাশেম, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আ ম উবায়দুল মোকতাদির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য ড. মোহাম্মদ শামসুল হক প্রমুখ।
গোলটেবিল বৈঠকে আনিসুল হক বলেন, কুমিল্লার নাম কুমিল্লাই থাকবে। এতে আমার কোন আপত্তি নাই। কুমিল্লা বিভাগের জন্য কুমিল্লা নামেই গর্ববোধ করি। তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা না বুঝে কথা বলেন না। আর যে কথা বলেন তা রাখেন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার পরিকল্পনা বৃহত্তর পরিকল্পনা। তার এই উদ্দেশ্য হচ্ছে ঢাকা শহর থেকে চাপ কমানো। এজন্য কিছু বিভাগ বাড়ানো হচ্ছে।
কুমিল্লা বাসির উদ্দেশে তিনি বলেন, কুমিল্লায় যেন বিনিয়োগ করা হয় সেজন্য ভিবিন্ন গোলটেবিল বৈঠক করা উচিৎ। যারা কুমিল্লাকে বিভাগ ঘোষণা করার জন্য নাম লিখিয়েছেন তাদেরকে কৃতজ্ঞতা জানানো হবে।
সাবেক মন্ত্রী এবিএম গোলাম মোস্তফার সঞ্চালনায় গোলটেবিল বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, সাবেক ডিপুটি স্পিকার মোঃ আলী আশরাফ, সাবেক মন্ত্রী আবুল কাশেম, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আ ম উবায়দুল মোকতাদির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য ড. মোহাম্মদ শামসুল হক প্রমুখ।